চট্টগ্রামে প্রথম ব্যক্তি হিসেবে ই-পাসপোর্ট পাচ্ছেন মুক্তিযোদ্ধা জাহেদ আহমেদ। কাল রবিবার সকালে এই মুক্তিযোদ্ধাসহ পাঁচজনের হাতে আনুষ্ঠানিকভাবে ই-পাসপোর্ট তুলে দেবেন মহানগরীর মনুসরাবাদ পাসপোর্ট অফিসের কর্মকর্তারা। এরমধ্য দিয়ে চট্টগ্রাম ই-পাসপোর্ট যুগে প্রবেশ করতে যাচ্ছে।
মুক্তিযোদ্ধাসহ পাঁচজনের হাতে ই-পাসপোর্ট তুলে দেওয়া হবে- এমন তথ্য নিশ্চিত করে মনসুরাবাদ পাসপোর্ট অফিসের পরিচালক মো. আবু সাঈদ। তিনি বলেন, ডবলমুরিং থানার পাঠানটুলী নজির ভান্ডার লেইন এলাকার বাসিন্দা মুক্তিযোদ্ধা জাহেদ আহমদসহ কয়েকজন আগেই ই-পাসপোর্টের জন্য আবেদন করেছিলেন।
করোনাকাল শুরুর আগেই আবেদন করার পরও করোনার সময়ে সেই পাসপোর্ট বিতরণ সম্ভব হয়নি। এই কারণে রবিবার সকালে মুক্তিযোদ্ধাসহ কয়েকজনের হাতে ই-পাসপোর্ট হস্তান্তর করা হবে। এর মাধ্যমে চট্টগ্রামে ই-পাসপোর্টের যাত্রা শুরু হচ্ছে। এরপর নিয়মিতভাবে ই-পাসপোর্ট পাবেন আবেদনকারীরা।
পাসপোর্ট অফিসের কর্মকর্তারা জানান, ২০০৮ সালে বিশ্বে ই-পাসপোর্ট চালু হয়। পরবর্তীতে বাংলাদেশ ২০১৬ সালে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে ই-পাসপোর্ট চালুর। ২০২০ সাল থেকে বিশ্বের ১১৯ নম্বর দেশ হিসেবে ই-পাসপোর্ট সেবা চালু হচ্ছে বাংলাদেশে। তবে করোনার কারণে কিছুটা বিলম্বিত হয়েছে। যদিও ঢাকায় করোনার আগেই ই-পাসপোর্ট সেবা চালু হয়েছিল।
Discussion about this post